অনার্স চতুর্থ বর্ষের ভাইভা প্রস্তুতি | ৪র্থ বর্ষের মৌখিক পরীক্ষার প্রশ্ন

অনার্স চতুর্থ বর্ষের ভাইভা প্রস্তুতি | ৪র্থ বর্ষের মৌখিক পরীক্ষার প্রশ্ন

আসসালামুআলাইকুম ৷ সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা! অনার্স চতুর্থ বর্ষ লিখিত পরীক্ষা শেষ করে ভাইবার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছো নিশ্চয়ই ৷ তবে অনেকেই বুঝে উঠতে পারছো না কীভাবে ভাইবা পরীক্ষা হবে এবং কী প্রশ্ন করবে ৷ তোমাদের কথা চিন্তা করেই আজকের নিবন্ধ ৷ আজ কথা বলবো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ৪র্থ বর্ষের ভাইভা/মৌখিক পরীক্ষার প্রস্তুতি 2023 নিয়ে ৷ পরীক্ষার্থীরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে ৪র্থ বর্ষের ব্যবহারিক, ভাইভা পরীক্ষার জন্য। national university honours 4th year final year exam viva voce test preparation 2022, nu viva exam 2023.

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষ ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষা শীঘ্রই অনুষ্ঠিত হবে। এখানে আপনাদের সামনে তুলে ধরব অনার্স চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষার ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য ৷ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইবা পরীক্ষায় ভালো করার উপায় ৷

আরও পড়ুনঃ ইন্টারভিউ দেয়ার কৌশল

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ৪র্থ বর্ষ পরীক্ষার ভাইভা মৌখিক পরীক্ষার প্রস্তুতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের এবার সব মিলে ১০০ মার্কের ভাইবা পরীক্ষা হবে। পূর্বে ৫০ মার্কের ভাইবা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হতো ৷ ১০০ মার্কের ভাইভা পরীক্ষায় ভালো করার জন্য প্রয়োজন আত্মবিশ্বাস, মনোবল ও পরিশ্রম ৷ ১০০ মার্কের ভাইবা পরীক্ষায় নীচের উল্লেখিত নিয়মে প্রস্তুতি নিলে ভাইবাতে A+ নিশ্চিত ইনশাআল্লাহ ৷

ভাইবার জন্য যা যা পড়বেন

  • আপনি যেই বিষয়ে অনার্স করছেন তার সম্পর্কে ধারণা নিবেন।
  • অনার্স ৪র্থ বর্ষের পরীক্ষায় যে ১ মার্কের ব্রিফ প্রশ্নগুলো ছিল এগুলো পড়ে যাবেন।
  • ৪র্থ বর্ষ পরীক্ষায় যে বিষয়ে ভাল পরীক্ষা দিয়েছেন সেই বিষয় ভাল করে পড়ে যাবেন ৷
  • ৪র্থ বর্ষের বিষয় গুলোর নাম এবং বিষয় কোড দেখে যাবেন ৷
  • কলেজের প্রিন্সিপাল, ভাইস প্রিন্সিপাল, ডিপার্টমেন্ট প্রধানের নাম এবং ডিপার্টমেন্টের শিক্ষকদের নামগুলো জেনে রাখবেন।
  • রোল, রেজিঃ নাম্বার এবং পূর্বের ফলাফল জিজ্ঞাস করতে পারে।
  • যেহেতু এবার ১০০ মার্কে ভাইভা ৷ সুতরাং সময় এবং প্রশ্নের পরিমাণ বেশি হতে পারে।
  • শিক্ষক এটা অবশ্যই জিজ্ঞেস করবেন লিখিত পরীক্ষায় কোন বিষয়টা সবথেকে বেশি ভাল হয়েছে এবং সেখান থেকেই বেশি প্রশ্ন করতে পারেন। তাই আগাম প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে ৷

মৌখিক পরীক্ষার পূর্বে করণীয়

  • আগের দিন সবরকমের কাগজপত্র যেমন অ্যাডমিট কার্ড, রেজিস্ট্রেশন কার্ড এবং কলম ফাইলে রেখে দিবেন।
  • সুন্দর ও পরিপাটি হয়ে সঠিক সময়ে কলেজে উপস্থিত হবেন ৷
  • ছেলেরা অবশ্যই কলেজ কর্তৃক নির্ধারিত পোশাক পরিধান করবেন ৷ পোশাকে যেন অফিশিয়াল একটা ভাবগাম্ভীর্য প্রকাশ পায় ৷
  • মেয়েরা অবশ্যই নির্ধারিত পোশাক পরিধান করে ভাইভা রুমে প্রবেশ করবেন ৷
  • পরীক্ষার হলে এডমিট কার্ড ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড সাথে আনবেন ৷

যেসব নিয়ে ভাইবা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে

  • এডমিট
  • রেজিস্ট্রেশন কার্ড
  • কলম
  • ক্যালকুলেটর
  • স্কেল
  • প্রয়োজনীয় সকল কাগজ পত্র

কেমন পোশাক পড়তে হবে

  • ভাইভা পরীক্ষায় ছেলেদের জন্য ফরমাল পোশাক একরকম অঘোষিত ভাবেই বাধ্যতামূলক ৷
  • মেয়েরা শাড়ি, সালোয়ার, বোরকা পরে আসতে পারেন ৷
  • বোরকা পরে আসলে পরীক্ষার সময় মুখ খোলা রেখে বোর্ডের কক্ষে প্রবেশ করতে হতে পারে ৷ বিষয়টি খেয়াল রাখবেন ৷
অনার্স চতুর্থ বর্ষের ভাইভা প্রস্তুতি | ৪র্থ বর্ষের মৌখিক পরীক্ষার প্রশ্ন
অনার্স চতুর্থ বর্ষের ভাইভা প্রস্তুতি | ৪র্থ বর্ষের মৌখিক পরীক্ষার প্রশ্ন

প্রশ্ন উত্তরের জন্য প্রস্তুতি

  • সাবজেক্ট কোড ও নিজের কোর্স সম্পর্কে পুর্নাঙ্গ ধারনা রাখবেন ৷
  • ৪র্থ বর্ষের চুড়ান্ত পরীক্ষার প্রশ্ন বেশি করে পড়বেন ৷
  • ব্যবস্থাপনার মৌলিক বিষয়গুলো অবশ্যই জানতে হবে। সেগুলো একদম মুখস্থ করে রাখতে হবে ৷
  • পারিবারিক যেসব প্রশ্ন করবে সঠিক উত্তর দিবেন ৷
  • কোন অপ্রাসঙ্গিক কথা বলবেন না ৷
  • প্রশ্নের উত্তর না পারলে দুঃখিত বলবেন ৷
  • ভয় পাবেন না সবসময় হাসি খুশি প্রফুল্ল থাকার চেষ্টা করবেন ।
  • কোনো প্রশ্নের উত্তর না পারলে ‘আমি পারি না’, ‘আমি পারছি না’ বা ‘জানি না’ এভাবে বলা যাবে না। বলতে হবে ‘দুঃখিত স্যার, উত্তরটা এই মূহূর্তে মনে পড়ছে না।’

ভাইভা বোর্ডে যারা উপস্থিত থাকেন

  • আপনার কলেজের ডিপার্টমেন্ট প্রধান।
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে অন্য যেকোন কলেজ থেকে একজন শিক্ষক থাকবেন।
  • যেই কলেজে পরীক্ষা হবে সেই কলেজের ডিপার্টমেন্ট প্রধান।
  • যেই কলেজে পরীক্ষা হবে সেই কলেজের ডিপার্টমেন্টের ২/৩ জন শিক্ষক ৷

ভাইবা পরীক্ষায় সাধারণ নিয়মাবলী

  • সবাই সিরিয়াল অনুযায়ী একজন একজন প্রবেশ করবেন ৷
  • রুম থেকে বের হলে হইচই করবেন না ৷
  • যে সব স্যার রুমে তাদের সাথে শালীন এবং নম্র আচরণ করবেন ৷
  • হাসি মুখে বিদায় নিয়ে চলে আসবেন ৷

ভাইবায় এসব জেনে রাখা জরুরি

  • ভাইভা বোর্ডে যাওয়ার সময় ভয় না পাওয়া ৷
  • হাসিমুখে ভাইভা বোর্ডের কক্ষে প্রবেশ করা ৷
  • উপস্থিত সবাইকে সালাম দেয়া ৷
  • পারফিউম ব্যবহার না করাই ভালো ৷
  • বসার অনুমতি দিলে বসা ৷
  • কোনোক্রমেই টেবিলে হাত রাখা যাবে না ৷
  • ভাইভার সময় প্রশ্নকর্তার সামনে হাসি খুশি প্রফুল্ল থাকা ৷
  • প্রশ্ন না পারলে ইচ্ছামত না বলে সরি বলায় উত্তম ৷
  • প্রশ্নকর্তার চোখে চোখ রেখে উত্তর দেওয়া ৷
  • প্রশ্ন কর্তার সাথে খারাপ আচারন না করা ৷
  • প্রশ্নকর্তা প্রথমে তোমাকে সকল বিষয় হতে প্রশ্ন
    করবেন ৷
  • উত্তর বলতে না পারলে তোমাকে প্রশ্নকর্তা প্রশ্ন করবেন তুমি ফাইনাল পরীক্ষায় কোন বিষয়ে ভালো দিয়েছ ৷ সেখান থেকেই তোমাকে প্রশ্ন করবেন ৷
  • সুতরাং পরীক্ষার প্রশ্নগুলো ভালো করে দেখে নেবেন এবং সিরিয়ালে যারা আগে ভাইবা দিয়ে বের হয়েছে তাদের থেকে প্রশ্নের পূর্ব ধারণা পেয়ে যাবেন ৷
  • বের হওয়ার সময় মৃদু হাসিতে সালাম দিয়ে বের হওয়া ৷

যারা ডিপার্টমেন্টের স্যারদের সাথে মোটামুটি যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছিল বা ডিপার্টমেন্টে সক্রিয় ছিল তারা একটু সুবিধা পাবে স্বাভাবিকভাবেই ৷ স্যাররা অতিথি শিক্ষকদের কাছে সেই শিক্ষার্থীর সম্পর্কে বলতে পারেন যে ‘স্যার এই ছেলেটা/ মেয়েটা ডিপার্টমেন্টের একজন সক্রিয় শিক্ষার্থী।’

ভাইভা এমন একটা পরীক্ষা যেখানে আপনার উত্তর কতোটা সঠিক তার চেয়ে বেশি প্রাধান্য দেয়া হয় আপনি কতটা স্বাচ্ছন্দে উত্তরকে উপস্থাপন করছেন।

আশা করি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ৪র্থ বর্ষের ভাইবা / মৌখিক পরীক্ষার প্রস্তুতি হিসাবে এই পোস্ট আপনাদের অনেক মনোবল বৃদ্ধি করবে। আপনি যদি উল্লেখ্য সকল নিয়মকানুন ভাইবা বোর্ডে উপস্থাপন করেন তাহলে শতভাগ সফলতা আসবেই ইনশাআল্লাহ ৷

ভাইভার জন্য প্রশিক্ষণ নেয়া প্রয়োজন

আপনিও প্রশিক্ষণ নিন। আপনারও প্রশিক্ষণ নেয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে দক্ষতা প্রদর্শন করতে চান। প্রশিক্ষণ নিন। কর্মকৌশল আয়ত্ব করতে চান? প্রশিক্ষণ নিন। আপনি বড় কর্মকর্তা হোন আর কর্মচারী হোন-প্রশিক্ষণ নিন। আপনি ব্যবসায়ী হোন, ব্যবস্থাপক হোন-প্রশিক্ষণ নিন। শিক্ষক হোন, আহ্বায়ক হোন-প্রশিক্ষণ নিন। কর্মী হোন আর নেতা হোন, প্রশিক্ষণ নিন। কর্মহীন হোন আর কর্মজীবি হোন প্রশিক্ষণ নিন। প্রশিক্ষণই খুলে দেবে আপনার উন্নতির দুয়ার, সাফল্য ও সৌভাগ্যের দুয়ার।

-যে কাজটি আপনি করতে পারেন না, প্রশিক্ষণ নিলে সেটি আপনি সহজেই করতে পারবেন।

-যে কাজটি আপনি করতে পারেন, প্রশিক্ষণ নিলে সেটি আপনি ভালোভাবে করতে পারবেন।

-যে কাজটি আপনি ভালোভাবে করতে পারেন, প্রশিক্ষণ নিলে সেটি আপনি দক্ষতার সাথে করতে পারবেন।

-যে কাজটি আপনি দক্ষতার সাথে করতে পারেন, প্রশিক্ষণ নিলে সে কাজ আপনি কম সময়ে করতে পারবেন এবং সে কাজে অন্যদের ছাড়িয়ে এগিয়ে যেতে এবং উপরে উঠে যেতে পারবেন।

অবশ্যি আপনার প্রশিক্ষণ নেয়া প্রয়োজন। প্রশিক্ষণ আপনাকে আত্মবিশ্বাসী করবে, আপনার জ্ঞানকে পাকা ও পরিশুদ্ধ করবে। প্রশিক্ষণ আপনাকে তথ্য সমৃদ্ধ করবে। আপনার মধ্যে পেক্ষাপট, পটভূমি ও পরিবেশের প্রেক্ষিতে কর্মকৌশল অবলম্বনে নৈপুণ্য সৃষ্টি করবে। প্রশিক্ষণ আপনাকে সাধারণের মধ্য থেকে বিশেষকে খুঁজে বের করার বৈশিষ্ট্য দান করবে।

হ্যাঁ, প্রশিক্ষণ আপনাকে বিশেষত্ব দান করবে। নির্বিশেষ থেকে বিশেষকে চিহ্নিত করার দক্ষতা আপনার মধ্যে সৃষ্টি করবে। প্রশিক্ষণ নিলে একটি বড় জন সমাবেশেও আপনি একজন বিশেষ ব্যক্তিকে দেখতে পাবেন, যাকে আপনার প্রয়োজন । বহু রকম বইয়ের একটি বড় স্তূপের মধ্যেও একটি বিশেষ বইয়ের উপর আপনার নজর পড়বে, যেটি আপনি খুঁজছেন। বহু যোগ্য প্রার্থীর মধ্যেও এমন একজনকে আপনি চিহ্নিত করতে পারবেন, আপনার সহকারী হিসেবেনিযুক্তি লাভের জন্য যিনি অন্যদের চেয়ে উত্তম। দশটির মধ্যে একটি বাছাই করে গ্রহণ করার অফার পেলে আপনার দৃষ্টি ঠিক সেটির উপর গিয়েই পড়বে, যেটি আপনার বেশি প্রয়োজন ।

আপনার অনেক জ্ঞান থাকতে পারে। অনেক বড় পণ্ডিত হতে পারেন আপনি। কিন্তু জ্ঞানই সবকিছু নয়। জ্ঞানের সাথে সমন্বয় হওয়া চাই গুণের । প্রশিক্ষণই পারে আপনার জ্ঞানের সাথে গুণের সমন্বয় ঘটাতে এবং আপনার মধ্যে জ্ঞানকে কাজে লাগাবার গুণ সৃষ্টি করতে। প্রশিক্ষণ জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করে, জ্ঞানীকে গুণান্বিত করে।

প্রশিক্ষণ আপনার জীবনে শৃংখলা আনবে, আপনাকে পরিকল্পনা মনা করবে। আপনার মধ্যে সময়ানুবর্তিতা, নিয়মানুবর্তিতা, আনুগত্য ও শ্রদ্ধাবোধ সৃষ্টি করবে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আপনি অর্জন করতে পারেন সাংগঠনিক দক্ষতা, ব্যবস্থাপনার পারদর্শিতা, কাজ আদায় করার কৌশল, সমন্বয়ের নৈপুণ্য আর ধৈর্য ও সহনশীলতার প্রবণতা।

আপনার প্রশিক্ষণ নেয়া উচিত। প্রশিক্ষণ আপনাকে গতিশীল, সাবলীল ও সহজ হতে সাহায্য করবে। আপনার মধ্যে কর্মের প্রেরণা সৃষ্টি করবে। আপনি খুঁজে পাবেন যোগাযোগ ও সম্পর্ক উন্নয়নের কৌশল। সমস্যা খুঁজে বের করার উপায় এবং সমাধানের সঠিক রাস্তা।

প্রশিক্ষণ আপনার আচরণকে উন্নত করবে। আপনাকে ভদ্র, মার্জিত, উন্নত, উদার ও রুচিশীল হতে সাহায্য করবে। আপনার মধ্যে সৃষ্টি করবে মননশীলতা, দূর করবে দৃষ্টির সংকীর্ণতা। প্রশিক্ষণ আপনাকে সাহায্য করবে রোগমুক্ত সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে। সাহায্য করবে সদা সতেজ, বন্ধুসুলভ, অমায়িক ও প্রফুল্ল থাকতে ।

প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আপনি আত্মিক উন্নতি, নৈতিক দৃঢ়তা ও চারিত্রিক বলিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেন।

এভাবে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আপনি অধিষ্ঠিত হতে পারেন প্রিয় ব্যক্তিত্ব, প্রিয় নেতৃত্ব ও প্রিয় কর্তৃত্বের আসনে। অর্জন করতে পারেন অন্যদের আস্থা। দ্রুত এগিয়ে যেতে পারেন সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে। অর্জন করতে পারেন বিরল কৃতিত্ব, সুনাম ও গৌরব। দূর করতে পারেন বেকারত্ব, অচলত্ব ও স্থবিরতা। নিজেকে খাপ খাওয়াতে পারেন সবখানে, সরকাজে। খুলতে পারেন বন্ধ তালা, ভাংগতে পারেন অন্ধকার, জাগাতে পারেন স্তব্ধ পাড়া। তাই আসুন, প্রশিক্ষণ নিন, এবার জাগান সাড়া ৷

অনার্স চতুর্থ বর্ষের ভাইভা প্রস্তুতি | ৪র্থ বর্ষের মৌখিক পরীক্ষার প্রশ্ন
অনার্স চতুর্থ বর্ষের ভাইভা প্রস্তুতি | ৪র্থ বর্ষের মৌখিক পরীক্ষার প্রশ্ন

শেষ কথা

সুপ্রিয় পাঠক! আমাদের আর্টিকেলগুলো ভালো লাগলে কমেন্ট ও শেয়ার করে হাজারো মানুষের কাছে তা পৌঁছে দিতে পারেন ৷ আপনার কোন মন্তব্য বা পরামর্শ থাকলে তাও জানাতে পারেন ৷ নিচের কমেন্ট বক্সে লিখতে পারেন নির্দ্বিধায় ৷ সোশ্যাল মিডিয়ায় আমাদের সাথে যুক্ত হতে ক্লিক করুন ৷ আপনার কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করুন ৷ জাযাকাল্লাহ খাইরান ৷

2 thoughts on “অনার্স চতুর্থ বর্ষের ভাইভা প্রস্তুতি | ৪র্থ বর্ষের মৌখিক পরীক্ষার প্রশ্ন

  1. মাশাল্লাহ, জাজাকাল্লাহ খাইরান। অনেক বাস্তব ও নিরপেক্ষ লিখা মনে হল।ফি সা বি লিল্লাহি তো বটেই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *