মহিলা মাদ্রাসায় আবাসিক থেকে পড়ালেখা করা কি জায়েজ | কওমি মহিলা মাদ্রাসার সিলেবাস

মহিলা মাদ্রাসায় আবাসিক থেকে পড়ালেখা করা কি জায়েজ | কওমি মহিলা মাদ্রাসার সিলেবাস

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু! সুপ্রিয় পাঠক! কেমন আছেন? আপনাদের সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন ৷ আজ আমরা কথা বলব মহিলা মাদ্রাসায় আবাসিক থেকে পড়ালেখা করা জায়েজ কিনা? মহিলা মাদ্রাসার পাঠ্য সিলেবাস কি? মহিলা মাদ্রাসায় কি পড়ানো হয়? আমাদের সঙ্গে থাকুন ৷

আরও পড়ুনঃ তাওবার নামাজের নিয়ম

মহিলা মাদ্রাসায় আবাসিক থেকে পড়ালেখা করা কি জায়েজ | কওমি মহিলা মাদ্রাসার সিলেবাস

মুহতারাম! বর্তমানে প্রচলিত মহিলা মাদ্রাসায় প্রাপ্ত বয়স্কা অবিবাহিতা মেয়েরা আবাসিক থেকে পড়তে পারবে কিনা? মাহরাম ছাড়া দূরে কোথাও ‍গিয়ে সেখানে অবস্থান করে পড়ালেখা করা কতটুকু শরিয়তসম্মত? বিস্তারিত জানালে উপকৃত হবো ৷
উম্মে রুফাইদা, শরীয়তপুর ৷

মহিলা মাদ্রাসার প্রয়োজনীয়তা

নিশ্চয় মুসলিম পুরুষ ও নারী, মুমিন পুরুষ ও নারী, অনুগত পুরুষ ও নারী, সত্যবাদী পুরুষ ও নারী, ধৈর্যশীল পুরুষ ও নারী, বিনয়াবনত পুরুষ ও নারী, দানশীল পুরুষ ও নারী, সিয়াম পালনকারী পুরুষ ও নারী, নিজেদের লজ্জাস্থানের হিফাযতকারী পুরুষ ও নারী, আল্লাহকে অধিক স্মরণকারী পুরুষ ও নারী তাদের জন্য আল্লাহ মাগফিরাত ও মহা প্রতিদান প্রস্তুত রেখেছেন। [সূরা আহযাব: ৩৫]

বিশ্বাসী পুরুষ ও বিশ্বাসী নারী একে অপরের বন্ধু। তারা ভাল কাজের নির্দেশ দেয় এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে, তারা সালাত কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং আনুগত্য করে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের। এদেরই উপর আল্লাহ রহমত বর্ষণ করবেন। [আত-তাওবা: ৭১]

হযরত আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন- যে মহিলা (১) পাঁচ ওয়াক্ত নামায (নিয়মমত) আদায় করবে, (২) রমযানের রোযা (ঠিকমত) রাখবে, (৩) লজ্জাস্থান হেফাযত করবে এবং (৪) স্বামীকে মান্য করবে, তাকে (কিয়ামতের দিন) বলা হবে, যে দরজা দিয়ে মন চায় সে দরজা দিয়ে তুমি বেহেশতে প্রবেশ কর। -মিশকাত

ইসলাম সম্পর্কে যারা অবগত আছেন তারা জানেন যে শরীয়তের অধিকাংশ হুকুম আহকাম ও বিধি-বিধান এর ব্যাপারে নারী ও পুরুষ সমপর্যায়ের।

যেমন নামাজ, রোজা, হজ্ব, যাকাত, কোরবানী, ব্যবসা-বানিজ্য, হালাল-হারাম, বিবাহ-শাদী ইত্যাদি বিষয়।

আর ইসলামের বিধি-বিধান গুলো এতই ব্যাপক যে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছাড়া শুধু ঘরে বসে বই পড়ে এসব বিষয় অনুধাবন করা ও পর্যাপ্ত জ্ঞান আহরণ করা সম্ভব নয়। এ কারনেই যুগে যুগে উম্মতে মুহাম্মদীকে ধর্মীয় শিক্ষায় শিক্ষিত করার মানসে গড়ে উঠেছে অসংখ্য দ্বীনি মাদ্রাসা। তবে এসবের বেশিরভাগই ছিল পুরুষদের জন্য। ইসলামের সোনালী যুগের নারীদের জন্য পর্যাপ্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না থাকলেও নারীগণ নিজ আগ্রহে অথবা পারিবারিক ধর্মীয় মূল্যবোধের কারণে ঘরোয়া পরিবেশে প্রয়োজনীয় ইসলামী শিক্ষা গ্রহণ করে নিতেন।

কিন্তু পরিবেশ ও সমাজের পরিবর্তনের কারনে নারীদের ধর্মীয় শিক্ষার দ্বারগুলো পর্যায়ক্রমে বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে নারীরা ধর্মীয় শিক্ষা থেকে দূরে সরে যেতে থাকে। যার ফলে পরিবার ও সমাজ ব্যবস্থাপনায় একটা অস্থির পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অভাবে মুসলিম পরিবারের মেয়েরাও বাধ্য হয়ে জাগতিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ভর্তি হচ্ছে। যেখানে নেই প্রকৃত ধর্মীয় শিক্ষা, নেই জীবন ও যৌবনের নিরাপত্তা। যেখানে মেয়েরা পাচ্ছে না প্রকৃত শিক্ষা বরং সেখানে রয়েছে সর্বদা বিপদের আশঙ্কা।

ধর্মীয় শিক্ষার অভাবে নারীদের মধ্যে বেপর্দা, বেহায়াপনা, অশ্লীলতা ইত্যাদি মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। এমন কি নারীদের অনেকেই কুরআন মাজিদ দেখে পড়া কিংবা সালাত (নামায) আদায়ের জন্য আবশ্যকীয় সূরা গুলোও শিখতে পারছেনা। এহেন পরিস্থিতিতে বিজ্ঞ ওলামায়ে কেরামের পরামর্শে বাংলাদেশে মহিলা মাদ্রাসা গড়ে ওঠে। প্রতিষ্ঠার শুরুলগ্নে কিছু প্রসিদ্ধ আলেম বিভিন্ন যৌক্তিক কারণে মহিলা মাদ্রাসার বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করেন। তাদের বিরোধিতার উল্লেখ্যযোগ্য কিছু কারণও ছিল। কিন্তু ধীরে ধীরে সেই বিরোধিতা এবং সমস্যাগুলো অতিক্রম করে মহিলা মাদ্রাসার অগ্রসরমান যাত্রা শুরু হয়। এবং এর সুফল প্রত্যক্ষ করে আলেম সমাজ এবং সাধারণ মুসলমানরা মহিলা মাদ্রাসার দিকে ঝুঁকে পড়েন এবং নারীদের মধ্যে ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণের প্রবল আগ্রহ দেখা দেয়।

একথা সবারই জানা যে, একজন মা হচ্ছেন শিশুর প্রথম শিক্ষক। তিনি যদি ধর্মীয় জ্ঞানে জ্ঞানবতী হন এবং পর্দানশীন হন তাহলে সন্তানও ধার্মিক হবে আশা করা যায়। এছাড়া ধর্মীয় জ্ঞানে জ্ঞানী একজন মা তার সন্তানকে পারিবারিক, সামাজিক শিষ্টাচার শিক্ষা দিয়ে তাকে একজন আদর্শ সন্তান ও একজন আদর্শ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হবেন।

মহিলা মাদ্রাসায় আবাসিক থেকে পড়ালেখা করা কি জায়েজ | কওমি মহিলা মাদ্রাসার সিলেবাস
মহিলা মাদ্রাসায় আবাসিক থেকে পড়ালেখা করা কি জায়েজ | কওমি মহিলা মাদ্রাসার সিলেবাস

কওমি মহিলা মাদ্রাসায় আবাসিক থেকে পড়া

প্রাপ্ত বয়স্কা মেয়েদের জন্য ইসলামের বিধান হলো, প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের না হওয়া ৷ বাড়ীতেই অবস্থান করা। কেননা নবী করীম সাঃ ইরশাদ করেছেন:
« ﺍﻟﻤَﺮْﺃَﺓُ ﻋَﻮْﺭَﺓٌ، ﻓَﺈِﺫَﺍ ﺧَﺮَﺟَﺖْ ﺍﺳْﺘَﺸْﺮَﻓَﻬَﺎ ﺍﻟﺸَّﻴْﻄَﺎﻥُ »
মহিলা হলো গোপনীয় বস্তু, যখন সে বাহিরে বের হয় তখন শয়তান তার দিকে দৃষ্টি দেয়; যেন তাকে এবং তার দ্বারা অন্যদেরকে বিপথগামী করতে পারে। মিরকাত 6/282৷

এজন্য ফুকাহাগণ মহিলাদের ঘর হতে বের হতে নিষেধ করেছেন। তারা দ্বীনের প্রয়োজনীয় ইলম যেমন: নামায,রোজা ও অন্যান্য মাস’য়ালা মাহরামের কাছ থেকে জেনে নিবে। তবে ঘরে শিখানোর মত কোন মাহরাম না থাকলে; যেমন,আজকাল অধিকাংশ অভিভাবকেরই এ অবস্থা যে, তারা তাদের পরিবাস্থদের দ্বীন শিখাবে তো দুরের কথা তারাই দ্বীন সম্পর্কে অজ্ঞ। ফলে তাদের পরিবারও দ্বীন সম্পর্কে অজ্ঞই থাকে। এমতাবস্থায় জরুরী মাস’য়ালা শিখার জন্য প্রাপ্ত বয়স্কা মেয়েরা পূর্ণ শরয়ী পর্দা করে কোন মাদ্রাসায় আবাসিক থেকে পড়ালেখা করতে পারবে। তবে নিম্মোক্ত বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখতে হবে।

  • ১৷ যাতায়াতের সময় অভিভাবক সাথে থাকা।
  • ২৷ আসা-যাওয়ার সময় সুগন্ধি যুক্ত আতর, সেন্ট ইত্যাদি ব্যবহার না করা।
  • ৩৷ যেখানে পড়া-শুনা করবে সেখানে পরিপূর্ণ পর্দার ব্যবস্থা থাকা।
  • ৪৷ বিনা প্রয়োজনে মেয়েদের আওয়াজ পুরুষরা না শুনা। [সূরা আহযাব: ৩৩, তাফসীরে রুহুল মা’আনী ২২/২৪৮; সহীহ বোখারী ১/১৪৭; মেরকাত শরহে মেশকাত ৬/২৮২; আদ দুররুল মুখতার ৩/৩২৪; আল বাহরুর রায়েক ৪/৩৩১৷]

একসময় সমাজে শুধুমাত্র পুরুষের জন্য পরিপূর্ণ মাদরাসা শিক্ষার ব্যবস্থা ছিল। নারীদের জন্য শুধু শৈশবের মক্তব ছিল একমাত্র দীনি শিক্ষার পাঠশালা। কিন্তু সময়ের সাথে নিয়মে এসেছে। বর্তমানে সারাদেশে পুরুষের পাশাপাশি নারীদের জন্যও গড়ে উঠেছে হাজার হাজার মহিলা মাদরাসা। সম্প্রতি বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানের জরিপে দেখা গেছে, দেশে পুরুষ মাদরাসার ‘সংখ্যার’ তুলনায় মহিলা মাদরাসা অনেক বেশি।

রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশেই বিভিন্ন স্থানে স্থায়ী ও অস্থায়ীভাবে অনেক মহিলা মাদরাসা গড়ে উঠেছে। এসব মাদরাসার মধ্যে, কিছু আছে আবাসিক ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত আবার কতক মাদরাসা অনাবাসিক ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত। তবে সব মাদরাসায়ই ডে-কেয়ার সিস্টেম চালু রয়েছে। অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের উজ্জল ভবিষ্যতের আশায় সাধ্যানুযায়ী মাদরাসার নিজস্ব সিস্টেমে মেয়েদের পড়িয়ে থাকেন।

মহিলা মাদরাসা সম্পূর্ণ নারী শিক্ষক দ্বারা পরিচালনা করা দরকার। মূল জিম্মাদার বা পরিচালক হিসেবে একজন মাত্র পুরুষ থাকতে পারেন। বাকি কাজ মাহরামের মাধ্যমে শুধু মহিলাদের দ্বারা পরিচালিত হতে হবে। তাদের শিক্ষাদান, দরসের সিস্টেম সবকিছুতে মহিলাদের নিয়ন্ত্রণ জরুরি। সেখানে পুরুষ মহিলার সমন্বয় সাধন ঠিক না। এতে ফেতনার আশঙ্কা উড়িয়ে দেয়া যায় না।

মহিলা মাদরাসার ব্যবস্থাপনাগত সমস্যার কারণেই আমরা অপ্রীতিকর বক্তব্য শুনে থাকি। যা অত্যান্ত আফসোস ও দূর্ভাগ্যজনক বিষয়। হাদিসের ভাষায়, নারীদের কণ্ঠও পর্দার অন্তর্ভূক্ত। এ বিষয়টি যেনো মহিলা মাদরাসার উস্তাদগণ ভুলতে বসেছেন। পড়াশোনার জন্য প্রয়োজনীয় কথা ছাড়া অন্য কথা থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকা জরুরি। আর এর সবচেয়ে উত্তম সলিউশন হলো, মহিলা মাদরাসায় নারী শিক্ষিক দ্বারা পাঠদান করানো। পুরুষ শিক্ষককে শুধু জিম্মাদার হিসেবে রাখা। পুরুষ শিক্ষক দিয়ে পাঠদান না করানো।

মহিলা মাদরসায় ধর্ষণ বন্ধের ব্যাপারে কিছু প্রস্তাবনা

১. সারা দেশের আলেমদের সম্মিলিত বৈঠকের মাধ্যমে মহিলা মাদ্রাসা থেকে পুরুষ শিক্ষক নিয়োগ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে দেয়া হোক৷

২. পুরুষ পরিচালক রাখা যেতে পারে তবে তিনি মাদ্রাসার আভ্যন্তরে কোন কামরায় অবস্থান করতে পারবেন না৷

৩. প্রতিটি মহিলা মাদ্রাসায় মহিলা শিক্ষিকার মাধ্যমে পাঠদান করা৷

মহিলা মাদ্রাসায় আবাসিক থেকে পড়ালেখা করা কি জায়েজ | কওমি মহিলা মাদ্রাসার সিলেবাস
মহিলা মাদ্রাসায় আবাসিক থেকে পড়ালেখা করা কি জায়েজ | কওমি মহিলা মাদ্রাসার সিলেবাস

কওমি মহিলা মাদ্রাসার সিলেবাস

পাঠ্য সূচি:

জামাতঃ- তাকমীল (দাওরা)

০১. কুরআন শরীফ
০২. বুখারী শরীফ-১ম
০৩. বুখারী শরীফ-২য়
০৪. মুসলিম শরীফ-১ম
০৫. মুসলিম শরীফ-২য়+উলূমে হাদিস
০৬. তিরিমিযি শরীফ-১ম
০৭. তিরমিযি শরীফ-২য়+সামায়েল
০৮.আবু দাউদ শরীফ-১ম-২য়
০৯. নাসাই শরীফ ১ম-২য়
১০.ইবনে মাজাহ্ শরীফ ১-২১ পৃষ্ঠা
১১. মুয়াত্তা মালেক-মুহাম্মদ

জামাতঃ- ফজিলত (মেশকাত)

০১. মেশকাত শরীফ-১ম
০২. মেশকাত শরীফ-২য়
০৩. হেদায়া -৩য়
০৪. হেদায়া-৪র্থ
০৫. জালালাইন শরীফ-১ম
০৬. জালালাইন শরীফ-২য়
০৭. আক্বিদাতু ত্বহাবী

জামাতঃ- হেদায়া

০১. কুরআন তরজমা (১৬-২৫পারা)
০২. হেদায়া-১ম
০৩. হেদায়া-২য়
০৪. নূখবাতুল ফিকার
০৫. লামিয়াতুল মু‘যিযা+দেওবন্দ আন্দোলন
০৬. রিয়াজুস সালেহীন
০৭. নুরুল আনোয়ার (সুন্নাত)
০৮. সিরাজী

জামাতঃ- শরহে বেকয়া

০১. কুরআন তরজমা (১-১৫) পারা
০২. শরহে বেকায়া ১ম-২য়
০৩. নুরুল আনোয়ার (কিতাবুল্লাহ)
০৪. মাকামাতে হারীরী
০৫. ইনশা -৩য়
০৬. কাফিয়া
০৭. দরুসুল বালাগাত

জামাতঃ- কুদূরী

০১.হেদায়াতুন্নাহু
০২.ইলমে ছিগাহ্
০৩.জামালুল কুরআন
০৪.কুদূরী
০৫.উসুলে শাশী
০৬.আলফিয়াতুল হাদিস+যাদুত ত্বালেবীন
০৭.কুরআন তরজমা (২৬-৩০) পারা
০৮.ইনশা-১ম

জামাতঃ- নাহবেমীর

০১.নাহবেমীর
০২.ইলমুস ছরফ
০৩.রওযাতুল আদব
০৪.ফিকহুল মুয়াসসার
০৫.শরহে মিয়াতে আমেল
০৬.সীরাতে খাতেমুল আম্বিয়া
০৭.সাহিত্য সওগাত ৭ম+ব্যাকরণ

জামাতঃ- মীযান

০১.মীযানুচ্ছরফ
০২.বাকুরাতুল আদব
০৩. নুয্হাতুল ক্বারী
০৪. বেহেস্তী জেওর -১ম-২য়
০৫. এসো আরবী শিখি-২য়
০৬. বাংলা সাহিত্য ৬ষ্ঠ+ব্যাকরণ
০৭. তারিখুল ইসলাম
০৮. আ‘ম্মা পারা

জামাতঃ- বিশেষ জামাত

০১.কুরআন শরীফ (নাযেরা)
০২. তালিমুল ইসলাম ৪র্থ + ইসলামী তাহযীব (৪৮-৬০) পৃষ্ঠা।
০৩. এসো আরবী শিখি-১ম
০৪. বাংলা-৫ম +ব্যাকরণ
০৫. ইংরেজী-৫ম+ ইংরেজী ব্যাকরণ
০৬. গণিত-৫ম
০৭. ইতিহাস-ভূগোল-৫ম

জামাতঃ- উর্দূ খানা

০১. কুরআন শরীফ + তাজবীদ
০২. উর্দূ-১ম-২য়
০৩. তা‘লিমুল ইসলাম-১ম-২য়-৩য়
০৪. ইশরুনা দারসান+আল কিরাআতুল আরাবিয়্যাহ
০৫. বাংলা-৪র্থ
০৬. ইংরেজী-৪র্থ
০৭. গণিত-৪র্থ

জামাতঃ- নাযেরা

০১. কুরআন শরীফ
০২.আদিয়ায়ে সালাত
০৩. বাংলা-২য়-৩য়
০৪. ইংরেজী-২য়-৩য়
০৫. গণিত-২য়-৩য়

জামাতঃ- নুরানী

০১.নাদিয়া কায়দা
০২.আদিয়ায়ে সালাত
০৩. বাংলা-১ম
০৪. ইংরেজী-১ম
০৫. গণিত-১ম

 

শেষ কথা

সুপ্রিয় পাঠক! আমাদের আর্টিকেলগুলো ভালো লাগলে কমেন্ট ও শেয়ার করে হাজারো মানুষের কাছে তা পৌঁছে দিতে পারেন ৷ আপনার কোন মন্তব্য বা পরামর্শ থাকলে তাও জানাতে পারেন ৷ নিচের কমেন্ট বক্সে লিখতে পারেন নির্দ্বিধায় ৷ সোশ্যাল মিডিয়ায় আমাদের সাথে যুক্ত হতে ক্লিক করুন ৷ আপনার কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করুন ৷ জাযাকাল্লাহ খাইরান ৷

মহিলা মাদ্রাসায় আবাসিক থেকে পড়ালেখা করা কি জায়েজ | কওমি মহিলা মাদ্রাসার সিলেবাস
মহিলা মাদ্রাসায় আবাসিক থেকে পড়ালেখা করা কি জায়েজ | কওমি মহিলা মাদ্রাসার সিলেবাস

One thought on “মহিলা মাদ্রাসায় আবাসিক থেকে পড়ালেখা করা কি জায়েজ | কওমি মহিলা মাদ্রাসার সিলেবাস

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *